হোয়াটসঅ্যাপ গত শুক্রবার CyberPeace Foundation এর সাথে হাত মিলিয়েছে, দেশের ছাত্র ছাত্রীদের সাইবার সিকিউরিটি সম্বন্ধে সচেতন করার উদ্দেশ্যে। ফেসবুক অধিকৃত হোয়াটসঅ্যাপের দাবি এই উদ্যোগ তাদের “e-Raksha” প্রোগ্রাম এর অন্তর্গত। এর মাধ্যমে দেশের হাজার হাজার ছাত্র-ছাত্রী ও যুব সমাজকে সাইবার সিকিউরিটি সম্বন্ধে ওয়াকিবহাল করা হবে। প্রথম ধাপে, এই গাঁটবন্ধনের মাধ্যমে ভারতের দিল্লি, মধ্যপ্রদেশ, বিহার, ঝাড়খন্ড ও মহারাষ্ট্রের ১৫০০০ ছাত্রছাত্রীর কাছে পৌছানো লক্ষ্য সংস্থার।
CyberPeace Foundation এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রেসিডেন্ট ভিনিত কুমার এই প্রসঙ্গে বলেছেন, আমরা হোয়াটসঅ্যাপের সাথে পার্টনারশিপ করতে খুবই উৎসাহী। এখনকার সময় বেশিরভাগ ছাত্র ছাত্রী তাদের সময় অনলাইনে অতিবাহিত করে। সেই জন্য তাদের কিছু সময় সাইবার থ্রেট যেমন সাইবার বুলিং, চাইল্ড অ্যাবিউজ, ফেক নিউজ ইত্যাদির খপ্পরে পড়তে হয়। তাই সেই সব অসৎ কার্যকলাপ থেকে রক্ষা পেতে সংস্থার এই পদক্ষেপ। তিনি আরো বলেছেন, এখন কিছু ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে শুরু হলেও পরবর্তীকালে সমস্ত ছাত্রছাত্রীকে সাইবার অ্যাটাক থেকে রক্ষা পাওয়ার ট্রেনিং হোয়াটসঅ্যাপ ইন্ডিয়ার পক্ষ থেকে শিবনাথ থুকরাল বলেছেন, আমরা হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের সুরক্ষা ও গোপনীয়তা বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। হোয়াটসঅ্যাপ গত শুক্রবার CyberPeace Foundation এর সাথে হাত মিলিয়েছে, দেশের ছাত্র ছাত্রীদের সাইবার সিকিউরিটি সম্বন্ধে সচেতন করার উদ্দেশ্যে। ফেসবুক অধিকৃত হোয়াটসঅ্যাপের দাবি এই উদ্যোগ তাদের “e-Raksha” প্রোগ্রাম এর অন্তর্গত। এর মাধ্যমে দেশের হাজার হাজার ছাত্র-ছাত্রী ও যুব সমাজকে সাইবার সিকিউরিটি সম্বন্ধে ওয়াকিবহাল করা হবে। প্রথম ধাপে, এই গাঁটবন্ধনের মাধ্যমে ভারতের দিল্লি, মধ্যপ্রদেশ, বিহার, ঝাড়খন্ড ও মহারাষ্ট্রের ১৫০০০ ছাত্রছাত্রীর কাছে পৌছানো লক্ষ্য সংস্থার।
CyberPeace Foundation এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রেসিডেন্ট ভিনিত কুমার এই প্রসঙ্গে বলেছেন, আমরা হোয়াটসঅ্যাপের সাথে পার্টনারশিপ করতে খুবই উৎসাহী। এখনকার সময় বেশিরভাগ ছাত্র ছাত্রী তাদের সময় অনলাইনে অতিবাহিত করে। সেই জন্য তাদের কিছু সময় সাইবার থ্রেট যেমন সাইবার বুলিং, চাইল্ড অ্যাবিউজ, ফেক নিউজ ইত্যাদির খপ্পরে পড়তে হয়। তাই সেই সব অসৎ কার্যকলাপ থেকে রক্ষা পেতে সংস্থার এই পদক্ষেপ। তিনি আরো বলেছেন, এখন কিছু ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে শুরু হলেও পরবর্তীকালে সমস্ত ছাত্রছাত্রীকে সাইবার অ্যাটাক থেকে রক্ষা পাওয়ার ট্রেনিং দেওয়া হবে। ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের পাশাপাশি তাদের পিতা মাতা, শিক্ষকদেরও ট্রেনিং দেওয়া হবে। কাজটি করতে UNICEF ও স্টেট পুলিশের সাহায্য নেয়া হবে।
হোয়াটসঅ্যাপ ও CyberPeace Foundation এর উদ্যোগ সফল করতে NCPCR, UNICEF এবং MHRD ও সাহায্য করবে। যেসব ছাত্রছাত্রী ট্রেনিং পেয়ে যাবে তারা CyberPeace Club এর অংশ হবে এবং ভবিষ্যতে তারা তাদের ট্রেনিং অন্যদের দিতে পারবে। এক কথায় সাইবার সিকিউরিটি সংক্রান্ত সমস্ত জ্ঞান এর পর থেকে স্কুল শিক্ষার একটি প্রয়োজনীয় অংশ হবে। এই প্রকল্পটি নিয়ে রাজ্য তথা জাতীয় পর্যায়ের শিক্ষা বোর্ডগুলি আলোচনা করা উচিত।
হোয়াটসঅ্যাপ ইন্ডিয়ার পক্ষ থেকে শিবনাথ থুকরাল বলেছেন, আমরা হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের সুরক্ষা ও গোপনীয়তা বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তাই ব্যবহারকারীদের বার্তা সুরক্ষিত করতে ইতিমধ্যেই হোয়াটসঅ্যাপের end to end এনক্রিপশন সিস্টেম এসেছে। এটি অ্যাপটিকে অনেক মাত্রায় সুরক্ষিত করে তুলেছে। পাশাপাশি শিশু সুরক্ষা ও যুব সমাজকে সাইবার থ্রেট থেকে রক্ষা করার জন্য তারা CyberPeace Foundation এর সাথে পার্টনারশিপ করতে পেরে খুবই আনন্দিত।